September 23, 2023, 2:01 am
(আসিফ মোড়ল, জেলা প্রতিনিধি সাতক্ষীরা )
সময় টা তখন ৩০ আগস্ট ২০০২। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আসেন ধর্ষিতা মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী মাহফুজাকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে দেখতে । তারপর সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল থেকে যশোর বিমানবন্দর এর উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে কলারোয়া বি, এন ,পির অফিসের সামনে পৌঁছালে তৎকালীন সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিব এর নেতৃত্বে ৭০ থেকে ৭৫ জন আসামি আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের মারধর করে ও গাড়ি ভাঙচুর করে। নেত্রীকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি ও বোমা নিক্ষেপ করে ।২০০২ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ম্যাজিস্ট্রেট কোট থেকে মহামান্য হাইকোর্ট পর্যন্ত আইনের লড়াই শেষে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশে কলারোয়া থানা মামলাটি রুজু করে। তারিখ ১৫/১০/২০১৪ ইং মামলাটি তদন্ত শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে পৃথক পৃথক তিনটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন । যাহা পরবর্তীতে অদ্য টি আর -১৫১/১৫ এস টি সি – ২০৭/১৫ হয়ে বিচারাধীন আছে। অদ্য টি আর -১৫১/১৫ নম্বর মামলায় ০৫ জন সাক্ষীর জবানবন্দি আদালত গ্রহণ করেছেন। আসামি পক্ষ হইতে কোন জেরা করা হয় নাই। বাদীপক্ষের মামলাটি পরিচালনা করে পি,পি এ্যাডভোকেট আব্দুল লতিফ ও মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত বিশেষ পি,পি এডভোকেট মোঃ শহিদুল ইসলাম পিন্টু। অস্ত্র বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা দুটি শুনানির জন্য মহামান্য হাইকোর্টে রহিয়াছে। অদ্য টি আর- ১৫১/১৫ মামলার সাক্ষ্য দিলেন সফরসঙ্গী (১) ফাতেমা জামান সাথী , তৎকালীন যুব মহিলা লীগের সভাপতি , রমনা থানা ।(২) জোবায়দুল হক রাসেল, তৎকালীন সহ-সভাপতি , বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় কমিটি ।(৩) মোঃ শহিদুল ইসলাম জীবন, তৎকালীন জননেত্রী শেখ হাসিনার ক্যামেরাম্যান ।(৪) সফরসঙ্গী সরদার মুজিব । ও (৫)আবু আহমেদ, সাবেক সভাপতি প্রেসক্লাব ও সাবেক অধ্যাপক সাতক্ষীরা সিটি কলেজ । আসামিপক্ষের জেরা না করায় বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল আদালত আগামী ৩০/১১/২০২০ তারিখে বাকি সাক্ষীর জন্য দিন ধার্য করিয়াছে।