September 23, 2023, 1:05 am
দেবান্তর দেব নাথ // ভোলা প্রতিনিধি :::
শীতের শুরুতেই অতিথি পাখির অভয়ারণ্য দ্বীপ জেলা ভোলায় অতিথি পাখি আসতে শুরু করেছে। অতিথি পাখির কলকাকলীতে মুখরিত হয়ে উঠছে দক্ষিণের সাগর উপকূল। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বিগত বছরের থেকে এবছর অতিথি পাখি কম আসছে ভোলায়।
দক্ষিণের সাগর উপকূলে বিগত বছরগুলোতে লাখো লাখো অতিথি পাখি শীত মৌসুমের শুরুতে আসতে থাকলেও এবারের চিত্র কিছুটা ভিন্ন। অথচ এ সময়ে দক্ষিণের ঢালচর, কুকরী মুকরী, চর শাহজালাল, ভাষানচর, পূবেরচর, চরনিজাম, শিয়াল¬ার চর, নিঝুম দ্বীপসহ ভোলার অর্ধশতাধিক চরচরাঞ্চল লাখো অতিথি পাখির নিরাপদ নিবাস হিসেবে পরিচিত ছিল।
হাজার হাজার মাইল দুর থেকে এসব অতিথি পাখি খাদ্যের সন্ধানে এবং অতি শীত থেকে বাঁচার জন্য বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে আসে। পাখি বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ নেচার কনজারভেশন কমিটি (এনসিসি)’র চেয়ারম্যান সাজাহান সরদার জানান, বাংলাদেশে আসা অতিথি পাখির প্রায় ৬০ ভাগ পাখি এ দ্বীপ জেলা ভোলায় আসে। ভোলার দক্ষিণের বিচ্ছিন্ন চরগুলোতে এরা খাদ্যের সন্ধানে ও নিরাপদ আবাস হিসেবে অবস্থান নেয়। এর মধ্যে ২৮ প্রকার জলচর পাখিসহ প্রায় ৫০ প্রজাতির অতিথি পাখির সন্ধান পাওয়া গেছে ভোলার চরাঞ্চলে। একই প্রজাতির কমন শেল ডাক রাজমনি হাঁসের দেড় লাখের একটি সর্বোচ্চ ঝাঁক এই ভোলাতেই দেখা যায়।
এবছরও শীতের শুরুতে ভোলার দক্ষিণের চরে অতিথি পাখির আগমন ঘটেছে। সংখ্যায় কম দেখা গেলেও ভোলায় আসা অতিথি পাখির পরিমাণ বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকা থেকেও বেশি। অতিথি পাখির অবাধ বিচরণ ও খাদ্যের জন্য উপযোগী ভোলার পলী বিধৌত সাগর উপকূল। কিন্তু এবছর কমে যেতে শুরু করেছে অতিথি পাখির সংখ্যা। এনসিসির চেয়ারম্যান সাজাহান সরদারও অতিথি পাখি কমে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, প্রতি বছরই কমে যাচ্ছে ভোলায় অতিথি পাখি আগমনের সংখ্যা। ভোলায় সাড়ে ৩ লাখ পর্যন্ত অতিথি পাখি তাদের শুমারীতে পাওয়া গেছে। গত বছরও ২ লাখের উপর অতিথি পাখি পাওয়া যায়নি। এ বছর এসংখ্যা আরো কমে যেতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তনই এর মূল কারণ বলে তিনি জানান।
এছাড়া অতিথি পাখির বিচরণ ক্ষেত্রে প্রতিকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ায় পাখির বিচরণে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। ক্রমশ জায়গা দখল, জমি চাষ ও মানুষের বিচরণ বেড়ে যাওয়ায় অতিথি পাখি ক্রমশ কমে যাচ্ছে। ঢালচরের বাসিন্ধা আলমগীর জানান, কয়েকবারের ঘূর্ণিঝড়ের পর থেকে চর এলাকাগুলোতে অতিথি পাখির সংখ্যা কমে গেছে।
এক শ্রেণীর পাখি শিকারীর কারণেও অতিথি পাখি হুমকির মুখে। এসব প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ভোলার ঐতিহ্য অতিথি পাখি কমতে শুরু করছে। এ অবস্থায় অতিথি পাখির অবাধ নিবাস নিশ্চিত করতে স্থানীয় বাসিন্ধাদের সচেতনতা সৃষ্টি প্রয়োজন বলে মনে করেন পাখি প্রেমিকরা।
ভোলার দক্ষিণের বিচ্ছিন্ন চরগুলোতে এরা খাদ্যের সন্ধানে ও নিরাপদ আবাস হিসেবে অবস্থান নেয়। এর মধ্যে ২৮ প্রকার জলচর পাখিসহ প্রায় ৫০ প্রজাতির অতিথি পাখির সন্ধান পাওয়া গেছে ভোলার চরাঞ্চলে। একই প্রজাতির কমন শেল ডাক রাজমনি হাঁসের দেড় লাখের একটি সর্বোচ্চ ঝাঁক এই ভোলাতেই দেখা যায়।
এবছরও শীতের শুরুতে ভোলার দক্ষিণের চরে অতিথি পাখির আগমন ঘটেছে। সংখ্যায় কম দেখা গেলেও ভোলায় আসা অতিথি পাখির পরিমাণ বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকা থেকেও বেশি। অতিথি পাখির অবাধ বিচরণ ও খাদ্যের জন্য উপযোগী ভোলার পলী বিধৌত সাগর উপকূল। কিন্তু এবছর কমে যেতে শুরু করেছে অতিথি পাখির সংখ্যা। এনসিসির চেয়ারম্যান সাজাহান সরদারও অতিথি পাখি কমে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, প্রতি বছরই কমে যাচ্ছে ভোলায় অতিথি পাখি আগমনের সংখ্যা। ভোলায় সাড়ে ৩ লাখ পর্যন্ত অতিথি পাখি তাদের শুমারীতে পাওয়া গেছে। গত বছরও ২ লাখের উপর অতিথি পাখি পাওয়া যায়নি। এ বছর এসংখ্যা আরো কমে যেতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তনই এর মূল কারণ বলে তিনি জানান।
এছাড়া অতিথি পাখির বিচরণ ক্ষেত্রে প্রতিকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ায় পাখির বিচরণে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। ক্রমশ জায়গা দখল, জমি চাষ ও মানুষের বিচরণ বেড়ে যাওয়ায় অতিথি পাখি ক্রমশ কমে যাচ্ছে। ঢালচরের বাসিন্ধা আলমগীর জানান, কয়েকবারের ঘূর্ণিঝড়ের পর থেকে চর এলাকাগুলোতে অতিথি পাখির সংখ্যা কমে গেছে।
এক শ্রেণীর পাখি শিকারীর কারণেও অতিথি পাখি হুমকির মুখে। এসব প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ভোলার ঐতিহ্য অতিথি পাখি কমতে শুরু করছে। এ অবস্থায় অতিথি পাখির অবাধ নিবাস নিশ্চিত করতে স্থানীয় ভোলার দক্ষিণের বিচ্ছিন্ন চরগুলোতে এরা খাদ্যের সন্ধানে ও নিরাপদ আবাস হিসেবে অবস্থান নেয়। এর মধ্যে ২৮ প্রকার জলচর পাখিসহ প্রায় ৫০ প্রজাতির অতিথি পাখির সন্ধান পাওয়া গেছে ভোলার চরাঞ্চলে। একই প্রজাতির কমন শেল ডাক রাজমনি হাঁসের দেড় লাখের একটি সর্বোচ্চ ঝাঁক এই ভোলাতেই দেখা যায়।
এবছরও শীতের শুরুতে ভোলার দক্ষিণের চরে অতিথি পাখির আগমন ঘটেছে। সংখ্যায় কম দেখা গেলেও ভোলায় আসা অতিথি পাখির পরিমাণ বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকা থেকেও বেশি। অতিথি পাখির অবাধ বিচরণ ও খাদ্যের জন্য উপযোগী ভোলার পলী বিধৌত সাগর উপকূল। কিন্তু এবছর কমে যেতে শুরু করেছে অতিথি পাখির সংখ্যা। এনসিসির চেয়ারম্যান সাজাহান সরদারও অতিথি পাখি কমে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, প্রতি বছরই কমে যাচ্ছে ভোলায় অতিথি পাখি আগমনের সংখ্যা। ভোলায় সাড়ে ৩ লাখ পর্যন্ত অতিথি পাখি তাদের শুমারীতে পাওয়া গেছে। গত বছরও ২ লাখের উপর অতিথি পাখি পাওয়া যায়নি। এ বছর এসংখ্যা আরো কমে যেতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তনই এর মূল কারণ বলে তিনি জানান।
এছাড়া অতিথি পাখির বিচরণ ক্ষেত্রে প্রতিকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ায় পাখির বিচরণে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। ক্রমশ জায়গা দখল, জমি চাষ ও মানুষের বিচরণ বেড়ে যাওয়ায় অতিথি পাখি ক্রমশ কমে যাচ্ছে। ঢালচরের বাসিন্ধা আলমগীর জানান, কয়েকবারের ঘূর্ণিঝড়ের পর থেকে চর এলাকাগুলোতে অতিথি পাখির সংখ্যা কমে গেছে।
এক শ্রেণীর পাখি শিকারীর কারণেও অতিথি পাখি হুমকির মুখে। এসব প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ভোলার ঐতিহ্য অতিথি পাখি কমতে শুরু করছে। এ অবস্থায় অতিথি পাখির অবাধ নিবাস নিশ্চিত করতে স্থানীয় বাসিন্ধাবাসিন্ধাদের সচেতনতা সৃষ্টি প্রয়োজন বলে মনে করেন পাখি প্রেমিকরা।