September 23, 2023, 1:09 am
মোঃ নাহিদ মিয়া, কুলাউড়া, মৌলভীবাজার, প্রতিনিধি
কুলাউড়া ৭নং সদর ইউনিয়ন এর ৯ নং ওয়ার্ড এর লক্ষীপুর গ্রামের বাসীন্দা রফিক মিয়ার ছেলে মোঃ রায়হান মিয়া (২২) নিজ অনুজ বোন কে ধর্ষণ করেছেন এবং তাকে হত্যার চেষ্টা করেছেন। ভিকটিম নিজে রাতে চিৎকার করলে এলাকার মানুষ তাকে আটক করে। এবং রাত ৩ টার দিকে ধষর্ণ কারীকে গাছের সাথে একালাকার মানুষ বেধেঁ রাখে পরে এলাকার চেয়ারম্যান কে খবর দেওয়া হয়। তিনি বিষয় টি দেখতেছেন বলে জুম্মার নামাজের পর এক শালিশ বৈঠকরে কথা বলে কিন্তু চেয়ারম্যান গঠনার ১২ ঘন্টা পর তিনি উপস্থিত হন। এর আগে ধষর্ণ কারী বাথরুমে যাবে বলে এলাকার প্রহরী তাকে বাথরুমে নিয়ে যায়। কিন্তুু ধর্ষণকারী যখন বাথরুমে যায় তার মা তার হাতের বাধাঁ রশি ঢিলা করে দেওয়ায় ধর্ষণ কারী পালিয়ে যায়। দুপুর ২ টার পর চেয়ারম্যান উপস্তিত হন এবং ভিকটিম নিজে ধর্ষণ এর পুরো গঠনার বিবরণ দেন। ভিকটিম বলেন কি করে আমার আপন ভাই এই রকম জঘন্য কাজ করতে পারলো । ভিকটিম আরো বলে তার ছোট বোন কে ও তার ভাই ধর্ষণ করেছেন। এবং ভিকটিম তার মা বাবার কাছে কোনো সাহায্য পায়নি বরং তাকে আরো পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেছে। ধর্ষণ কারীর উপর একাদিক ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে প্রত্যক্ষদর্শী মোঃ আছকির মিয়া (৬০) বলে উনার মেয়েদের কে ও রায়হান ধষর্ণ করতে ছেয়ে ছিলো তিনি সারা রাত বসে পাহারা দিতেন এবং রায়হান তাকে একাদিক বার হুমিক দিয়েছে মেরে ফেলবে বলে। রায়হান এর এই সব কিছু তুলে দরতে আমার কুলাউড়া পত্রিকার নিজস্ব প্রতিনিধির উপর ও হামলার চেষ্টা করে রায়হানের সহযোগিরা এবং তার হাতে মোবাইল ও আইডি কার্ড চিনিয়ে নেয়। তাই প্রসাশন এর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই ধর্ষণ কারী কে আইনের আহতায় এনে কঠিন শাস্তি প্রধান করার দাবী ভিকটিম নাজনীন আক্তার এর এই রকম কাজ যেনো কোনো ভাই না করতে না পারে তার আকুল আবেদন সমাজ থেকে এই রকম ধষর্ণ কারী কুলাঙ্গার দের যেন বয়কট করা হয়।