October 1, 2023, 2:24 pm
ক্রাইম রিপোর্টার
এম তানভীর আলম
কুমিল্লার আলোচিত হত্যা মামলা , কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের ২৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ও যুবলীগনেতা জিল্লুর রহমান চৌধুরী ওরফে জিলানী চৌধুরী, হত্যা মামলা আর এরই ধারাবাহিকতায় আমরা অনুসন্ধানে মাঠে নামি এবং আমাদের অনুসন্ধানে উঠে আসে অনেক অজানা, তথ্য গত কিছুদিন আগে আমরা এই অনুসন্ধানের প্রথম এবং দ্বিতীয় পর্ব, প্রকাশ করেছি এবার আমরা এর তৃতীয় পর্ব প্রকাশ করব এবং এবং জানাব কিভাবে একজন চোর বলতে মুরগী চোর খুনি হয়ে উঠে, জ্বী হ্যা বলছি যুবলীগ নেতা জিল্লুর ওরফে জিলানী চৌধুরী হত্যা মামলার এজাহার ভুক্ত আসামী তুষারের কথা সে যুবলীগ নেতা জিল্লুর ওরফে জিলানী চৌধুরী হত্যা মামলার ১৫নং আসামী সে সদর দক্ষিণ উপজেলার গোয়ালমথন গ্রামের মিল চালক ওসমান মিয়ার ছেলে, তার বাবা পেশায় এক মিল চালক অর্থনৈতিক দিক দিয়ে খুবই নিন্ম পরিবারের সন্তান সে পড়ালেখা ও তেমন নেই কিন্তুু আছে চুরির শত শত অভিযোগ, তাকে নিয়ে অনুসন্ধানে আমরা কথা বলি তার গ্রামের এবং পাশ্ববর্তী গ্রামের মানুষের সাথে তাদের সাথে কথা বলে জনতে পারি তার অজস্র কুকর্মের কথা,আমরা অনুসন্ধানে জানতে পারি তুষার তার এলাকায় হাঁস,মুরগী,গরু,ছাগল এসব চুরি করত এবং নিয়ে বিক্রি করত পাশ্ববর্তী চৌয়ারা বাজারে,হাঁস মুরগী চুরি করতে গিয়ে সে অনেকবার এলাকার জনগনের হাতে অনেকবার আটক হয় এবং এলাকার লোকজন তাকে গনধোলাই দিয়ে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে এবং নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক এলাকাবাসী বলেন তুষার একজন ছিচকে চোর ও ইভটিজার সে চুরি এবং স্কুল কলেজে পড়ুয়া মেয়েদেরকে রাস্তায় ইভটিজিং করে তাকে আমরা অনেক বার চুরি এবং ইভটিজিং করার সময় হাতেনাতে ধনে গনিপটুনি দিয়ে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর কেরছি কিন্তুু কোন লাভ হয়নি সে জামিনে বের হয়ে আবার আগের সব কুকর্ম করে বেরায়,তাকে যদি শিগগিরই গ্রেফতার করে আইনের আওতায় না এনে বিচার না করা হয় তাহলে দেখা যাবে সব চোর ই এক সময় চুরি থেকে মানুষ খুন করছে, স্থানীয় এলাকাবাসীর বক্তব্য হল ছিচকে মুরগী চোর তুষার কিভাবে মানুষ খুনে জরিয়ে পরল,আমাদের অনুসন্ধান বেরিয়ে আসে সেই তথ্য আগে বলেছি যে সে চুরি করা হাঁস,মুরগী,গরু,ছাগল পাশ্ববর্তী স্থানীয় চৌয়ারা বাজারে বিক্রি করত আর সেখান থেকে পরিচয় হয় কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের ২৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হাসানের সাথে আর হাসানের মদদেই সে এলাকায় চুরি,ছিনতাই,ইভটিজিং করতো আর তাকে বার বার জেল হাজত থেকে জামিনে বের করে আনতো কাউন্সিলর হাসান,স্থানীয়রা আরো জানান কিছুদিন আগেও তুষার কাউন্সিলর হাসানের চাচাতো ভাই ইমরান সহ এক ব্যবসায়ীর গরু এবং টাকা ছিনতাই এর ঘটনায় গ্রেফতার হয়, তার বিরুদ্ধে সদর দক্ষিণ ও কোতয়ালী মডেল থানায় হত্যা,অস্র,চুরি,ছিনতাই,চাদাঁবাজি সহ অসংখ্য মামলা রয়েছে, স্থানীয়রা আরো জানান সেই কাউন্সিলর হাসানেন হাতে তার অপরাধ জগতের হাতেখড়ি হাসানই তার মদদদাতা,হাসানের মদদেই সে এখন চুরি থেকে মানুষ খুন করা শুরু করেছে,আমরা বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পারি সে যুবলীগ নেতা জিল্লুর কে হত্যা করার পর কুমিল্লার সীমান্তবর্তী সাহাপুর এলাকায় আত্নগোপনে আছে,এলকার জনগনের মনে একটাই ক্ষোভ তাকে কেন দ্রুত গ্রেফতার করা হচ্ছে না, তাকে গ্রেফতার করে বিচারের মাধ্যমে কঠোর শাস্তি না দেওয়া গেলে তারই মত আরো অনেক তুষারের জন্ম হওয়ার আশংকা আছে।